চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে রাঙ্গুনিয়া স্টুডেন্টস ফোরামের শোভাবর্ধন কর্মসূচি

0

চট্টগ্রাম : ‘এসো মিলি প্রাণের বন্ধনে, সবুজের সমারোহে জ্ঞানের ভুবনে’ স্লোগানে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উপলক্ষে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের শোভাবর্ধনে ফুলের চারা ও শোভাবর্ধনকারী গাছের চারা রোপণ কর্মসূচি পালন করেছে রাঙ্গুনিয়া স্টুডেন্টস ফোরাম, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়।

মঙ্গলবার (১৭ নভেম্বর) চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার প্রাঙ্গণে রাঙ্গুনিয়া স্টুডেন্টস ফোরাম-চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়’র সভাপতি মোহাম্মদ ইকবাল হোসেনের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মিনহাজুর রহমান শিহাবের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত শোভাবর্ধন কর্মসূচির উদ্বোধন করেন রাঙ্গুনিয়ার কৃতি সন্তান ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ইনস্টিটিউট অব ফরেস্ট্রি এন্ড এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্সেস’র প্রফেসর ড. সৈয়দ মুহাম্মদ শামসুল হুদা।

প্রধান অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ইনস্টিটিউট অব ফরেস্ট্রি এন্ড এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্সেস’র পরিচালক প্রফেসর ড. জরিন আখতার । বিশেষ অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল ও পরিবেশবিদ্যা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ও সহকারী প্রক্টর ড. মো. আতিকুর রহমান, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ফারসি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের চেয়ারম্যান আব্দুল করিম, কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের গ্রন্থাগারিক মোহাম্মদ মাহফুজুল হক।

এছাড়া উপস্থিত ছিলেন ফোরামের সহ সভাপতি আয়েশা সাবরিনা, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নিলু আক্তার, অর্থ সম্পাদক মেহেরাজ হোসেন, ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক মাহফুজুর রহমান, সহ ছাত্রী বিষয়ক সম্পাদক তানজিলা ইসলাম, আইন বিষয়ক সম্পাদক আফরোজা মীম, আপ্যায়ন সম্পাদক সায়মা আক্তার প্রমুখ।

প্রধান অতিথি প্রফেসর ড. জরিন আখতার বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী হিসেবে পড়ালেখার পাশাপাশি নিজ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সৌন্দর্য ও শৃঙ্খলা রক্ষা করা শিার্থীদের দায়িত্ব। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে রাঙ্গুনিয়া স্টুডেন্টস ফোরাম’র ক্যাম্পাস শোভাবর্ধন কর্মসূচি নিঃসন্দেহে এক অনন্য উদ্যোগ। ছাত্র-ছাত্রীদের ফোরামগুলো নিজ নিজ জায়গা থেকে এগিয়ে আসলে বিশ্ববিদ্যালয়ের শোভাবর্ধন, পরিচ্ছন্নতা ও শৃঙ্খলা রক্ষায় দৃশ্যমান অগ্রগতি আসবে।

সহকারী প্রক্টর ড. মো. আতিকুর রহমান বলেন, দৃষ্টিনন্দন কাজে এগিয়ে আসায় রাঙ্গুনিয়া স্টুডেন্টস ফোরাম’র সৃজনশীলতা ও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতি তাদের দায়িত্ববোধের বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে। ভবিষ্যতেও এ ধরনের কর্মসূচি অব্যাহত রাখলে এটা অন্যদেরও উৎসাহিত করবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।

Share.

Leave A Reply