স্টাফ করেসপন্ডেন্ট |লেখাপড়ায় ছিলেন অমনোযোগী। প্রাথমিক শিক্ষার পাঠ শেষ করতেই হিমশিম খেতে হয়েছিল। পড়াশোনায় পরিবর্তন আসেনি মাধ্যমিকেও। ফলে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত ফলাফল খারাপই ছিল। স্কুলে চতুর্থ ঘণ্টার পর পালানোটা ছিল নিয়মিত স্বভাব। এ কারণে মুখোমুখি হতে হয়েছে প্রধান শিক্ষকের শাস্তি ও জরিমানার। পুরোই ছিলেন ডানপিঠে। কিন্তু নবম শ্রেণিতে এসে পরিবর্তন হয়ে যায় শিক্ষা জীবনের রুটিন। পড়ালেখার প্রতি তৈরি হয় তীব্র আকর্ষণ। সময়ের ব্যবধানে ডানপিঠে সেই ছেলেটি এখন বিচারক। মেধা তালিকায় ৫৬তম হয়ে সহকারী জজ/জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে সুপারিশপ্রাপ্ত হন মো. মাজেদ হোসাইন। চট্টগ্রাম নগরের বহদ্দারহাট খাজা রোডের সিদ্দিক হাজীর বাড়ির বাসিন্দা তিনি।
ডানপিটে ছেলেটি এখন বিচারক
0
Share.