আজ রবিবার (৩১ অক্টোবর) চকরিয়া সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক রাজিব কুমার দেব এই আদেশ দেন।
জানা গেছে, পেকুয়া সদর ইউনিয়নের শেখের খিল এলাকার বাসিন্দা সাকেরা বেগমের পেকুয়া মৌজায় ২০ শতক জমি রয়েছে। ওই জমির ওপর লোলুপ দৃষ্টি পড়ে পেকুয়া উপজেলা চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলমের। ১৯৯৬ সালে অন্য এক নারীকে সাকেরা বেগম সাজিয়ে জাল দলিল সৃজন করে ওই জমি রেজিস্ট্রি করে নেন তিনি। পরে এসব জমি অন্যজনের কাছে বিক্রি করে দেন তিনি।
২০২০ সালে বিষয়টি জানতে পেরে জাহাঙ্গীর আলমের বিরুদ্ধে চকরিয়া সিনিয়র জুড়িশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সিআর ৫৯২/২০ মামলা দায়ের করেন সাকেরা বেগম।
এ মামলায় একমাত্র আসামি করা হয় জাহাঙ্গীর আলমকে। ওই মামলায় আজ রবিবার জামিন নিতে গেলে আদালতের বিচারক জাহাঙ্গীর আলমকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
মামলার বাদী পক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট লুৎফুল কবির বলেন, তদন্ত প্রতিবেদনে জাল দলিল সৃজনের বিষয়টি প্রতীয়মান হওয়ায় আদালতের বিচারক জামিন নামঞ্জুর করে উপজেলা চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলমকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন।