তিনি বলেন, নির্দিষ্ট বয়সের কোনো শিশু আগে হাম-রুবেলা টিকা পেলেও ক্যাম্পেইন চলাকালে ১ ডোজ টিকা অতিরিক্ত হিসেবে নিতে হবে। টিকাদান কেন্দ্রে স্বাস্থ্যবিধি মানতে হবে, কমপক্ষে ৩ ফুট দূরত্ব বজায় রাখা ও মুখে মাস্ক রাখতে হবে।
হাম সাধারণত আক্রান্ত রোগীর সংস্পর্শে আসা অন্যদের মধ্যে হাঁচি কাশির মাধ্যমে ছড়ায়। শিশু ছাড়াও যেকোনো বয়সে হাম হতে পারে। রুবেলা রোগের জীবাণু প্রধানত বাতাসের সাহায্যে শ্বাসতন্ত্রের মাধ্যমে সুস্থ শরীরে প্রবেশ করে এবং লক্ষণ দেখা দেয়।
গর্ভবতী মায়েরা গর্ভের ৩ মাসের সময় রুবেলা ভাইরাসে আক্রান্ত হলে ৯০ ভাগ ক্ষেত্রে মা থেকে গর্ভের শিশু আক্রান্ত হতে পারে। সেক্ষেত্রে গর্ভপাত এমনকি গর্ভের শিশুর মৃত্যুও হতে পারে অথবা শিশু জন্মগত বিভিন্ন জটিলতা নিয়ে জন্মগ্রহণ করে যা কনজেনিটাল রুবেলা সিনড্রোম (সিআরএস) নামে পরিচিত। কোনো শিশু এমআর টিকা না পেলে অন্যরাও তার মতো হাম রুবেলা রোগের ঝুঁকিতে থাকে।
ক্যাম্পেইন চলাকালে চসিক জেনারেল হাসপাতালে নিয়ন্ত্রণ কক্ষ (নম্বর ০৩১-৬৩৪৫৮৪, ০৩১-৬১৬৫৫৫) খোলা থাকবে।
সংবাদ সম্মেলনে চসিকের স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. মোহাম্মদ আলী, ডা. সানোয়ার আলম, ডা. আশরাফ, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বিভাগীয় কো অর্ডিনেটর ডা. ইমং প্রু চৌধুরী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।