নিজস্ব প্রতিবেদক।
১৬ ফেব্রুয়ারি যাত্রীবাহী ইঞ্জিনচালিত নৌকাডুবির ঘটনায় নিখোঁজ নাহিয়ান আল ফারুকের (২২) মরদেহ শুক্রবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) ভোর ছয়টার দিকে ১১ নম্বর ঘাট এলাকায় ভেসে উঠলে স্থানীয়রা মরদেহ উদ্ধার করেন বলে জানান নাহিয়ান আল ফারুকের মামা মো. হাবিব। নাহিয়ান কর্ণফুলী থানাধীন শাহমীরপুর এলাকার মো. মারজানের ছেলে।
গত মঙ্গলবার যাত্রীবাহী নৌকাডুবির ঘটনায় সৈকত বড়ুয়া (২০) নামে আরও একজন মারা যান। তিনি কর্ণফুলী থানাধীন শাহমীরপুর এলাকার প্রশান্ত বড়ুয়ার ছেলে।
এর আগে ১৫ ফেব্রুয়ারি পতেঙ্গা ওয়াটার বাস টার্মিনাল এলাকায় পণ্যবাহী ইঞ্জিনচালিত নৌকাডুবির ঘটনায় বৃহস্পতিবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) মো. আবুল কাশেম (৫০) ও সাইদুল করিম (৬০) নামে দুইজনের মরদেহ উদ্ধার করে সদরঘাট নৌ থানা পুলিশ ও কোস্টগার্ড।
নৌপুলিশ সদরঘাট থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, ১৫ নম্বর ঘাট এলাকা থেকে মো. কাশেম (৫০) নামে একজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
কোস্টগার্ড পূর্বজোনের স্টাফ অফিসার লে. কমান্ডার হাবিবুর রহমান বলেন, পণ্যবাহী ইঞ্জিনচালিত নৌকাডুবির ঘটনায় বৃহস্পতিবার সাইদুল করিম নামে একজনের মরদেহ উদ্ধার করে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
মো. কাশেম ও সাইদুল করিম কক্সবাজারের কুতুবদিয়া এলাকার বাসিন্দা।