শুক্রবার ওই কঠোর লকডাউন শুরুর কথা জানিয়ে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বলেন, ‘কঠোর লকডাউন বলতে এবার অফিস আদালত, গার্মেন্টস, রপ্তানি সব বন্ধ থাকবে। আগের মতো মানুষের প্রয়োজন হবে না বাইরে যাওয়ার। এবারের লকডাউন গতবারের চেয়ে অপেক্ষাকৃত কঠিন হবে। মাঠে পুলিশের পাশাপাশি বিজিবি ও সেনা সদস্য থাকবে।’
ঈদ উদযাপনে যারা গ্রামের বাড়িতে গেছেন, তারা যেন লকডাউন শেষ হলে কর্মস্থলে ফেরেন- সেই অনুরোধ করেন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন।
তিনি বলেন, ‘যারা গিয়েছেন, তারা জানেন যে, সব বন্ধ থাকছে। তাদের কর্মক্ষেত্রও বন্ধ থাকছে। তারা সময় নিয়েই গেছেন। আমি বলব, তারা যেন পাঁচ তারিখের (৫ আগস্ট) পরই আসেন। এখন তাদের আসার প্রয়োজন নেই।’
সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে এবারের লকডাউনের গুরুত্ব তুলে ধরে ফরহাদ হোসেন বলেন, ‘এই ১৪টা দিন খুব গুরুত্বপূর্ণ। এ সময়ে আমাদের আহ্বান থাকবে, মানুষকে ঘরে থাকতে হবে। জরুরি প্রয়োজন ছাড়া ঘরের বাইরে আসা যাবে না।
ঘরের বাইরে এলে অবশ্যই ডাবল মাস্ক পরবেন। যদি এটা করতে পারি ১৪ দিনের জন্য, তাহলে আমরা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসতে পারব। না হলে তা বাড়তে থাকবে। হাসপাতালে রোগীর চাপ কমাতে আমাদের অসুবিধা হবে।